Thursday, April 18, 2019

Bangla Golpo ভূটান Bhutan Country

Bangla Golpo

ভূটান সাম্রাজ্য
འབྲུག་རྒྱལ་ཁབ་

পতাকা
প্রতীক
জাতীয় সঙ্গীত: ড্রুক সেন্ধেন
বজ্র ড্রাগনের রাজ্য
স্থানাঙ্ক: ২৭°২৭ উত্তর ৯০°৩০ পূর্ব
রাজধানী
এবং বৃহত্তম নগরী
থিম্পু ২৭°২৮.০ উত্তর ৮৯°৩৮.৫ পূর্ব
সরকারি ভাষাসমূহ
জংখা
ধর্ম
বৌদ্ধ ধর্ম
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ
ভুটানী
সরকার
ঐক্যমূলক সংসদীয় সাংবিধানিক রাজতন্ত্র
 • 
রাজা
জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক
 • 
প্রধানমন্ত্রী
লোটে শেরিং
আইন-সভা
জাতীয় সংসদ
 • 
উচ্চকক্ষ
জাতীয় কাউন্সিল
 • 
নিম্নকক্ষ
জাতীয় পরিষদ
গঠন 
১৯শ শতাব্দীর প্রথম দিকে
 • 
ওয়াংচুক রাজবংশ
১৭ই ডিসেম্বর, ১৯০৭ 
 • 
ইন্দো-ভূটান চুক্তি
৮ই আগস্ট, ১৯৪৯ 
 • 
সাংবিধানিক রাজতন্ত্র
২০০৭ 
 • 
মোট
৩৮,৩৯৪ কিমি (১৩৩ তম) ১৪,৮২৪ বর্গ মাইল
 • 
পানি (%)
১.১
জনসংখ্যা
 • 
২০১৬ আনুমানিক
৭,৯৭,৭৬৫(১৬৫তম)
 • 
২০০৫ আদমশুমারি
৬,৩৪,৯৮২
 • 
ঘনত্ব
১৯.৩/কিমি (১৯৬তম)
৫০.১/বর্গ
 মাইল
মোট দেশজ উপাদন
(
ক্রয়ক্ষমতা সমতা)
২০১৮ আনুমানিক
 • 
মোট
$৮.০১০ বিলিয়ন
 • 
মাথা পিছু
$,৮০৫ (১১৫তম)
মোট দেশজ উপাদন (নামমাত্র)
২০১৮ আনুমানিক
 • 
মোট
$২.৬১০ বিলিয়ন
 • 
মাথা পিছু
$,১৯৭ (১৩০তম)
জিনি সহগ (২০১২)
৩৮.৭ মধ্যম
মানব উন্নয়ন সূচক(২০১৫)
 ০.৬০৭ মধ্যম · ১৩২তম
মুদ্রা
ভূটানি ঙুলট্রুম (BTN)
সময় অঞ্চল
বিটিটি (ইউটিসি+৬)
 • 
গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
পর্যবেক্ষণ করা হয়নি (ইউটিসি+৬)
গাড়ী চালনার দিক
বামদিকে
কলিং কোড
+৯৭৫
ইন্টারনেট টিএলডি
.bt
ক.
The population of Bhutan had been estimated based on the reported figure of about 1 million in the 1970s when the country had joined the United Nations and precise statistics were lacking.Thus,using the annual increase rate of 2–3%, the most population estimates were around 2 million in the year 2000. A national census was carried out in 2005 and it turned out that the population was 6,72,425.Consequently,United Nations Population Division reduced its estimation of the country's population in the 2006 revision for the whole period from 1950 to 2050.
খ.
ভারতীয় রূপির আদানপ্রদানও বৈধ।
ভূটান (জংখা: འབྲུག་ཡུལ ড্রুক ইয়ুল আনুষ্ঠানিক নাম কিংডম অব ভুটান འབྲུག་རྒྱལ་ཁབ་ ড্রুক ইয়ুল খাপ) দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাজতন্ত্রভূটানের অধিবাসীরা নিজেদের দেশকে মাতৃভাষা জংখা ভাষায় 'দ্রুক ইয়ুল' বা 'বজ্র ড্রাগনের দেশ' নামে ডাকে। দেশটি ভারতীয় উপমহাদেশে হিমালয় পর্বতমালার পূর্বাংশে অবস্থিত। ভূটান উত্তরে চীনের তিব্বত অঞ্চল,পশ্চিমে ভারতে সিকিম  তিব্বতের চুম্বি উপত্যকা,পূর্বে অরুণাচল প্রদেশ এবং দক্ষিণে আসাম  উত্তরবঙ্গ দ্বারা পরিবেষ্টিত। ভূটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ "ভূ-উত্থান" থেকে যার অর্থ "উঁচু ভূমি"। ভূটান সার্কের একটি সদস্য রাষ্ট্র এবং মালদ্বীপের পর দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ। ভুটানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর থিম্পু ফুন্টসলিং ভুটানের প্রধান অর্থনৈতিক কেন্দ্র।
অতীতে ভূটান পাহাড়ের উপত্যকায় অবস্থিত অনেকগুলি আলাদা আলাদা রাজ্য ছিল। ১৬শ শতকে একটি ধর্মীয় রাষ্ট্র হিসেবে এর আবির্ভাব ঘটে। ১৯০৭ সাল থেকে ওয়াংচুক বংশ দেশটি শাসন করে আসছেন। ১৯৫০-এর দশক পর্যন্ত ভূটান একটি বিচ্ছিন্ন দেশ ছিল। ১৯৬০-এর দশকে ভারতের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সাহায্য নিয়ে দেশটি একটি আধুনিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হতে শুরু করে। তবে এখনও এটি বিশ্বের সবচেয়ে অনুন্নত দেশগুলির একটি।
নামকরণ
ভূটানের নাম এসেছে সংস্কৃত শব্দ "ভূ-উত্থান" (উচ্চভূমি) হতে। অন্য মতে,ভূটান এসেছে ভোটস-আন্ত,অর্থা "তিব্বতের শেষ সীমানা" হতে,যেহেতু ভূটান তিব্বতের ঠিক দক্ষিণে অবস্থিত।
ঐতিহাসিকভাবে বিভিন্ন সময়ে ভূটান বিভিন্ন নামে খ্যাত ছিলো। যেমন,লো মন (দক্ষিণের অন্ধকারাচ্ছন্ন রাজ্য),লো সেন্দেঞ্জং (সেন্দেন সাইপ্রেস বৃক্ষমন্ডিত দক্ষিণের রাজ্য),লোমেন খাঝি (দক্ষিণের রাজ্য যাতে চারটি প্রবেশ পথ রয়েছে),ও লো মেন জং (দক্ষিণের রাজ্য যেখানে ওষধি বৃক্ষ পাওয়া যায়।
ইতিহাস
ভূটানের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে সেখানে প্রচলিত পৌরাণিক কাহিনীর চেয়ে বেশি সুস্পষ্ট কিছু জানা যায় না। এখানে হয়ত খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ অব্দেও বসতি ছিল,তবে ৯ম শতকে এখানে তিব্বতি বৌদ্ধধর্মের প্রচলনের পরেই এলাকাটির সম্পর্কে আরও জানা যায়। সেসময় বহু তিব্বতি বৌদ্ধ ভিক্ষু পালিয়ে ভূটানে চলে আসেন। ১২শ শতকে এখানে দ্রুকপা কাগিউপা নামের বৌদ্ধধর্মের একটি ধারা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটিই বর্তমানে ভূটানের বৌদ্ধধর্মের প্রধান রূপ। ভূটানের বৌদ্ধ মন্দির ও ধর্মশিক্ষালয় দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসের উপর সবসময় প্রভাব ফেলেছে।
১৬১৬ সালে নগাওয়ানা নামগিয়াল নামের এক তিব্বতি লামা তিনবার ভূটানের উপর তিব্বতের আক্রমণ প্রতিহত করলে ভূটান এলাকাটি একটি সংঘবদ্ধ দেশে পরিণত হতে শুরু করে। নামগিয়াল বিরোধী ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলিকে পদানত করেন, একটি ব্যাপক ও সুক্ষ্ম বিবরণসমৃদ্ধ আইন ব্যবস্থা প্রচলন করেন এবং একটি ধর্মীয় ও সিভিল প্রশাসনের উপর নিজেকে একনায়ক বা শাবদ্রুং হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর মৃত্যুর পর অন্তর্কোন্দল ও গৃহযুদ্ধের কারণে পরবর্তী ২০০ বছর শাবদ্রুঙের ক্ষমতা সীমিত হয়ে পড়ে। ১৮৮৫ সালে উগিয়েন ওয়াংচুক শক্ত হাতে ক্ষমতা প্রয়োগে সক্ষম হন এবং ভারতের ব্রিটিশ প্রশাসনের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন।
১৯০৭ সালে উগিয়েন ওয়াংচুক ভূটানের রাজা নির্বাচিত হন এবং ঐ বছর ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ সিংহাসনে আরোহণ করেন। তার উপাধি ছিল দ্রুক গিয়ালপো বা ড্রাগন রাজা। ১৯১০ সালে রাজা উগিয়েন ও ব্রিটিশ শক্তি পুনাখার চুক্তি স্বাক্ষর করে যেখানে ব্রিটিশ ভারত ভূটানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক না গলানোর প্রতিশ্রুতি দেয়। উগিয়েন ওয়াংচুক ১৯২৬ সালে মারা গেলে তার পুত্র জিগমে ওয়াংচুক পরবর্তী শাসক হন। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা লাভের পর ভূটানকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে গণ্য করে। ১৯৪৯ সালে ভূটান ও ভারত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে যেখানে ভূটান ভারতের কাছ থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের ব্যাপারে পথনির্দেশনা নেবার ব্যাপারে সম্মত হয় এবং পরিবর্তে ভারত ভূটানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি দেয়। ১৯৫২ সালে জিগমে ওয়াংচুকের ছেলে জিগমে দর্জি ওয়াংচুক ক্ষমতায় আসেন। তাঁর আমলে ভূটান পরিকল্পিত উন্নয়নের পথে এগোতে থাকে এবং ১৯৭১ সালে জাতিসংঘের একটি সদস্য রাষ্ট্রে পরিণত হয়। তাঁর সময়েই ভূটানে একটি জাতীয় সংসদ,নতুন আইন ব্যবস্থা,রাজকীয় ভূটানি সেনাবাহিনী এবং একটি উচ্চ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়।
১৯৭২ সালে ১৬ বছর বয়সে জিগমে সিঙিয়ে ওয়াংচুক ক্ষমতায় আসেন। তিনি আধুনিক শিক্ষা,সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ,জলবিদ্যুপাদন,পর্যটন এবং পল্লী উন্নয়নের মত ব্যাপারগুলির উপর জোর দেন। তিনি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি জনগণের সামগ্রিক সুখের একজন প্রবক্তা; উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁর দর্শন কিছুটা ভিন্ন এবং এই ভিন্নতার কারণে তিনি আন্তর্জাতিক পরিচিত পেয়েছেন। তার আমলে ধীরে ধীরে ভূটান গণতন্ত্রায়নের পথে এগোতে থাকে। ২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি রাজার পদ ছেড়ে দেন এবং তাঁর ছেলে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক ভূটানের রাজা হন। ২০০৮ সালের ১৮ই জুলাই ভূটানের সংসদ একটি নতুন সংবিধান গ্রহণ করে। এই ঐতিহাসিক দিন থেকে ভূটানে পরম রাজতন্ত্রের সমাপ্তি ঘটে এবং ভূটান একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ও সংসদীয় গণতন্ত্রে পরিণত হয়
রাজনীতি
ভূটান হল একটি রাজতন্ত্র বিশিষ্ট দেশ। এখানে বর্তমানে রাজতন্ত্র বিদ্যমান। ভূটানে অতীতে একটি পরম রাজতন্ত্র প্রচলিত ছিল। বর্তমানে এটি একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র। ভূটানের রাজা,যার উপাধি ড্রাগন,রাজা হলেন রাষ্ট্রের প্রধান। মন্ত্রীদের একটি কাউন্সিল রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্য পরিচালনা করে। সরকার ও জাতীয় সংসদ উভয়ের হাতে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ন্যস্ত। এছাড়াও যে খেনপো উপাধিবিশিষ্ট দেশের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা রাজার সবচেয়ে কাছের পরামর্শদাতার একজন। ২০০৭ সালে একটি রাজকীয় আদেশবলে রাজনৈতিক দল নির্মাণের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া হয়। বর্তমান সংবিধানে দেশটিতে একটি দুই-দলবিশিষ্ট গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। জিগমে খেসার নামগিয়াল ওয়াংচুক বর্তমানে ভূটানের রাজা।
ভূগোল
ভূটানের মানচিত্র (২০১০ সাল অনুযায়ী)
ভূটানের আয়তন ৪৬,৫০০ বর্গকিলোমিটার। থিম্পু এর রাজধানী শহর এবং এটি দেশের মধ্য-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। অন্যান্য শহরের মধ্যে পারো,ফুন্টসলিং,পুনাখা ও বুমথং উল্লেখযোগ্য। ভূটানের ভূপ্রকৃতি পর্বতময়। উত্তরে সুউচ্চ হিমালয় পর্বতমালা,মধ্য ও দক্ষিণভাগে নিচু পাহাড় ও মালভূমি এবং দক্ষিণ প্রান্তসীমায় সামান্য কিছু সাভানা তৃণভূমি ও সমভূমি আছে। মধ্যভাগের মালভূমির মধ্যকার উপত্যকাগুলিতেই বেশির ভাগ লোকের বাস। ভূটানের জলবায়ু উত্তরে আল্পীয়,মধ্যে নাতিশীতোষ্ণ এবং দক্ষিণে উপক্রান্তীয়; জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত হয়। স্থলবেষ্টিত দেশ ভূটানের আকার,আকৃতি ও পার্বত্য ভূ-প্রকৃতি সুইজারল্যান্ডের সদৃশ বলে দেশটিকে অনেক সময় এশিয়ার সুইজারল্যান্ড ডাকা হয়।
বহির্বিশ্ব থেকে বহুদিন বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে ভূটান প্রাণী ও উদ্ভিদের এক অভয়ারণ্য। এখানে বহু হাজার দুর্লভ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ দেখতে পাওয়া যায়। ভূটানের প্রায় ৭০% এলাকা অরণ্যাবৃত। এই অরণ্যই ভুটানের জীব বৈচিত্র‍ সংরক্ষণ করে চলেছে যুগ যুগ ধরে।
ভূটানের ভৌগোলিক মানচিত্র
 চীন


   ভূটান  


অর্থনীতি
ভূটানের রাষ্ট্রীয় মুদ্রা নুলট্রাম এবং এর বিনিময় হার ভারতীয় রুপীর সাথে সম্পর্কিত । ভূটানের অর্থনীতি বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্র অর্থনীতিগুলির একটি। এটি মূলত কৃষি ও বনজ সম্পদ নির্ভর অর্থনীতি। ভূটানের জনসংখ্যার প্রায় ৬০% এই দুই ধরনের পেশায় জড়িত। ফুন্টসলিং শহরটি দ্বারা ভারত ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভুটানের ব্যবসা বাণিজ্য চলে
জনসংখ্যা
ওয়াংদি ফোদ্রাং উসবে জাতীয় পোষাকে ভূটানিরা
ভূটানের অধিবাসীরা ভূটানি নামে পরিচিত। ২০০৫ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ভূটানে ৬,৭২,৪২৫ জনের বাস। প্রতি বছর জনসংখ্যা ২% হারে বাড়ছে। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৫ জন। ভূটানে দ্রুপকা জাতির লোক প্রায় ৫০%। এর পরেই আছে নেপালি (৩৫%) এবং অন্যান্য আদিবাসী বা অভিবাসী জাতি। দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ লোক লামাবাদী বৌদ্ধধর্মে বিশ্বাসী। বাকীরা ভারত  নেপালি ধারার হিন্দু ধর্ম পালন করে। জংখা  ভূটানের সরকারি ভাষা। এছাড়া বুমথাং-খা,শারচোপ-খা ও নেপালি ভাষা প্রচলিত। ইংরেজি ভাষাতে শিক্ষা দেওয়া হয়। ভূটানের সাক্ষরতার হার প্রায় ৬০%। জনগণের প্রায় ৯৪% শতাংশ কৃষিকাজে নিয়োজিত। বেকারত্বের হার ৩.১% (২০০৫ সালের প্রাক্কলন)।জংখা ভাষা বা ভূটানি ভাষা ভূটানের সরকারি ভাষা। এছাড়াও এখানে আরও প্রায় ১০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে বহু লক্ষাধিক বক্তাবিশিষ্ট নেপালি ভাষা অন্যতম। আন্তর্জাতিক ব্যবসা বাণিজ্য ও পর্যটন শিল্পে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।
সংস্কৃতি
ভূটানের বাসিন্দারা মূলত বৌদ্ধ ধর্মে বিশ্বাসী।
তথ্যসূত্র
1.    "9th Five Year Plan (20022007)" (PDF)Royal Government of Bhutan২০০২। ২০ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করাসংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১
2.    "National Portal of Bhutan"Department of Information Technology, Bhutan ২৩ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করাসংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১
3.    "Population and Housing Census of Bhutan — 2005" (PPT)UN২০০৫সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০
4.       "Butan"International Monetary Fund
5.       "Gini Index"World Bankসংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১১
6.      "2016 Human Development Report" (PDF)United Nations Development Programme২০১৬সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৭
7.       "Treaty Bodies Database – Document – Summary Record – Bhutan" Office of the United Nations High Commissioner for Human Rights (UNHCHR)৫ জুন ২০০১সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০০৯
8.       "World Population Prospects" United Nations২০০৮। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করাসংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০০৯
9.       Driem, George van (১৯৯৮)। Dzongkha = Rdo-khaLeiden: Research School, CNWSপৃষ্ঠা 478 আইএসবিএন 90-5789-002-X
10.   http://www.loc.gov

No comments:

Post a Comment